1. admin@narijagrato.com : admin :
  2. emranhrony@outlook.com : News Editor : News Editor
বৃহস্পতিবার, ২৬ জুন ২০২৫, ০৬:৫৩ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তিঃ
"দৈনিক নারী জাগ্রত" পত্রিকাতে সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা সিভি পাঠিয়ে দিন ই-মেইলেঃ narijagrata@gmail.com অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন – 01998–712363 – 01799–919901
শিরোনামঃ

জয়পুরহাটে ঠিকাদারের অবহেলায় টয়লেট সমস্যায় ভুগছেন ১৮৪ জন ছাএ ছাত্রী

মোঃ রুহুল আমিন পারভেজ জেলা প্রতিনিধি জয়পুরহাট
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ২৯ মার্চ, ২০২৪
  • ১২৯ বার পঠিত

জয়পুরহাটে ঠিকাদারের অবহেলায় টয়লেট সমস্যায় ভুগছেন ১৮৪ জন ছাএ ছাত্রী

মোঃ রুহুল আমিন পারভেজ জেলা প্রতিনিধি জয়পুরহাট

জয়পুরহাট ক্ষেতলাল উপজেলার বারইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নানা মুখি সমস্যা দেখা দিয়েছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য বড় সমস্যা স্কুলের টয়লেট সমস্যা। স্কুলের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) আরিফা খাতুন এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, গত মাস কয়েক আগে আমাদের স্কুলের টয়লেটে ফাটল ধরেছে। যার কারনে আমাদের বাচ্চারা ব্যাবহার করতে পারছেনা। বর্তমান রারইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মোট ছাএ ছাত্রী ১৮৪ জন। যার মধ্যে পুরুষ ৯৪ ও মেয়ে শিক্ষার্থী ৯০ জন। উক্ত স্কুলে মোট ৩ জন মহিলা শিক্ষিকা ও ১ জন পুরুষ শিক্ষক আছেন বলে যানা গেছে । স্কুল রমজানের বন্ধের কারনে গ্রামে গিয়ে সাংবাদিকরা কিছু বাচ্চাদের সাথে কথা বলে, এ সময় স্কুলের টয়লেট সমস্যার কথা জানতে চাইলে বাচ্চারা বলেন, আমাদের ব্যাবহারের টয়লেটে ফাটল ধরেছে যার কারনে ব্যাবহার করতে পারছিনা । বাধ্য হয়ে শিক্ষকদের টয়লেট ব্যাবহার করতে হচ্ছে । এতে আমাদের ছাএ শিক্ষকের মধ্যে নৈতিকতা কমে যাচ্ছে। যানা গেছে স্কুলের টয়লেট টি গত ২০১৪-১৫ অর্থ বছরের বাজেট ছিল। বাজেট বিষয়ে উক্ত স্কুলের বর্তমান সভাপতি মামুনুর রশিদের সাথে মুঠো ফোনে কথা বললে তিনি বলেন, আমি বাজেটের সময় ছিলাম না, তার পরেও আমার যানা মতে বাজেট ছিল ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা সম্ভাব্য। এ বিষয় নিয়ে স্কুলের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) আরিফা খাতুন এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন, আমি মাএ ভারপ্রাপ্ত শিক্ষক, এ বিষয়ে আগের প্রধান শিক্ষক সব কিছু জানত, বাজেট ফাইল অনেক খোঁজাখুঁজির মধ্যে না পেয়ে আরিফা খাতুন বলেন, আমার মনে হয় ৭ লাখ ২০ হাজার টাকা বাজেট ছিল । এ সময় প্রধান শিক্ষক টয়লেট সমস্যা ও কাজের গাফিলতির জন্য সে সময়ের কন্ট্রাক্টর কে দায়ী করেন। স্কুলের টয়লেট সংস্করণ এর বিষয়ে সাংবাদিক রাশেদ ইসলাম আরিফা খাতুন কে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বিষয় টা আমি ইতিমধ্যেই উপজেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর জানিয়েছি। আমাদের স্কুলের আয় তেমন না থাকায় নিজ উর্দুকে টয়লেট এর সংস্কার করতে পারছিনা । যদি সরকারি বরাদ্দকৃত অর্থ আসে তাহলে আমাদের বাচ্চাদের কস্ট লাঘব হবে। এ বিষয় নিয়ে সাংবাদিক রাশেদ ইসলাম ক্ষেতলাল উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোজাম্মেল হক শাহ সাথে মুঠো ফোনে কথা বললে তিনি বলেন, বারইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সমস্যার কথা আমি জানতে পেরেছি, সাংবাদিকরা রিপোর্ট করছে, আমি এ বিষয় নিয়ে কথা বলতেছি। আর যেহেতু কাজটা পাবলিক হেলথ এর সেহেতু সংস্কারের কাজটি পাবলিক হেলথ এর কর্মকর্তা কর্মচারীরা বেশি লক্ষ রাখবেন ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই জাতীয় আরও খবর