Warning: Creating default object from empty value in /home/ifaz/narijagrato.com/wp-content/themes/Newsparfect/lib/ReduxCore/inc/class.redux_filesystem.php on line 29
বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে দপ্তর অবৈধ নিয়োগে তদন্ত পূর্বক অপসরণের লিখিত অভিযোগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে দপ্তর অবৈধ নিয়োগে তদন্ত পূর্বক অপসরণের লিখিত অভিযোগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর – নারী জাগ্রত
  1. admin@narijagrato.com : admin :
  2. emranhrony@outlook.com : News Editor : News Editor
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৪৯ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তিঃ
"দৈনিক নারী জাগ্রত" পত্রিকাতে সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা সিভি পাঠিয়ে দিন ই-মেইলেঃ narijagrata@gmail.com অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন – 01998–712363 – 01799–919901
শিরোনামঃ

বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে দপ্তর অবৈধ নিয়োগে তদন্ত পূর্বক অপসরণের লিখিত অভিযোগ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
  • আপডেট সময় : সোমবার, ৩ জুন, ২০২৪
  • ৮৯ বার পঠিত

 

নিজস্ব প্রতিবেদক,

গত ২৬ মে ২০২৪ ইং রোজ রবিবার নবীগঞ্জ উপজেলার ১২ নং রেসপনডেন্ট বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিচ্ছন কর্মী ও অফিস সহায়ক অবৈধ নিয়োগে তদন্ত পূর্বক অপসরনের জন্য লিখিত অভিযোগ করেন,নবীগঞ্জ উপজেলার বাগাউড়া গ্রামের মৃত আকল মিয়ার ছেলে শিক্ষা অনুরাগী মোঃ ফজলু মিয়া (৩৬) তিনি নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর, নবীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর এবং বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের বর্তমান সভাপতি দুলাল (মেম্বার) বরাবর লিখিত অভিযোগ করেন। লিখিত অভিযোগে শিক্ষা অনুরাগী মোঃ ফজলু মিয়া বলেন বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসীম উদ্দিন সেলিম বিদ্যালয়ে বিভিন্ন অপকর্ম, অসদাচরণ, দুর্নীতির অনিয়মে জড়িত থাকায় আমি মৌখিক ভাবে বিদ্যালয়ের সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সদস্য দিদার আহমদ ও খন্ডকালীন দাতা সদস্য মহিবুর রহমান এর কাছে অভিযোগ করি কিন্তু ওনারা কোনো ব্যবস্তা নেন নি। উক্ত বিষয় আমি মোঃ ফজলু মিয়া নবীগঞ্জ উপজেলায় হাজির হয়ে নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর, নবীগঞ্জ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার বরাবর এবং বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি দুলাল (মেম্বার) বরাবর লিখিত অভিযোগ প্রধান করেন। গত ১৫ নভেম্বর ২০২১ ইং মহিন্দ্র সরকার ইন্ডেক্স নং (৫৬৮১৪১২১) পরিচ্ছন কর্মী ও আপন চাচাতো ভাইয়ের বউ প্রমিলা সরকার ইন্ডেক্স নং (৫৬৮১৩৮৪৮) আয়া হিসাবে এক‌ই তারিখে নিয়োগ দেন, তথকালীন সভাপতি সমন্বয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসীম উদ্দিন সেলিম শুধু তাই নয় তিনি ঠিক ছয় মাস পর গত ০১ জনু ২০২২ ইং একই পরিবারের অপ্রস্তুত বয়স্ক মহিন্দ্র সরকারের আপন ছোট বোন হেপি রানী সরকার (১৭) কে অফিস সহায়ক হিসাবে নিয়োগ দেন নগদ অর্থের বিনিময়ে । এ বিষয়ে বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের আজীবন দাতা সদস্য দিদার আহমদ কে বলিলে তিনি বলেন আমি গত ১২ মার্চ ২০২৪ ইং মহামান্য হাইকোর্টে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসিম উদ্দিন সেলিম এর দুর্নীতি ও বিভিন্ন অনিয়মের প্রমাণ আদি সহ মহামান্য হাইকোর্ট এর জাস্টিস নাহিমা হায়দার ও কাজী জিন্নাত হক স্যারের আদালতে হাজির হয়ে একটি রিড পিটিশন দায়ের করি, সেই রিড পিটিশনে মহামান্য হাইকোর্ট নির্দেশ প্রদান করেন নবীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নবীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কে দুই মাসের মধ্যে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দুর্নীতি ও অনিয়মের বিষয়ে তদন্ত পূর্বক আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার। এদিকে বাগাউড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন দাতা সদস্য বাগাউড়া গ্রামের মহিবুর রহমান বলেন আমি নগদ ২০,০০০/_ বিশ হাজার টাকা বিদ্যালয়ের খন্ডকালীন দাতা সদস্য হ‌ইবার জন্য ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসিম উদ্দিন সেলিমের কাছে প্রদান করি, ভারপ্রাপ্ত প্রধান আমাকে সাদা কাগজে ওনার সিল ও সাক্ষর যুক্ত মানি রিসিট প্রধান করেন। আমি সাথে সাথে ওনাকে বলি আমাকে বিদ্যালয়ের পেডে মানি রিসিট না দিয়ে সাদা কাগজে দেওয়ার কারণ কি , ওনি আমাকে বলেন আপনাকে কয়েক দিনের মধ্যে বিদ্যালয়ের পেডে আমার সিল ও সাক্ষর যুক্ত মানি রিসিট দেব। আমি প্রায় দুই সপ্তাহ পর বিদ্যালয়ের গিয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসিম উদ্দিন সেলিমের কাছে বিদ্যালয়ের পেডে লিখিত মানি রিসিট চাই এবং খন্ডকালীন দাতা সদস্য সহ প্রবাসীদের অনুদানের টাকার হিসাব দেখিতে চাইলে তিনি উত্তেজিত হয়ে আমাকে খারাপ ভাষায় গালিগালাজ করেন, আমি প্রতিবাদ করিলে একপর্যায়ে ক্ষিপ্ত হয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ের দপ্তর ও ষ্টাফদের ডেকে এনে আমাকে বিদ্যালয় থেকে ধাক্কা দিয়ে বাহির করে দেওয়ার আদেশ দেন। এ বিষয়ে আমি নবীগঞ্জ থানায় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসিম উদ্দিন সেলিম এর বিরুদ্ধে বাদী হয়ে অসাধাচরনের ও দুর্নীতি অনিয়মের জন্য লিখিত অভিযোগ করি। সেই অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা নবীগঞ্জ থানার এসআই মোঃ তৌহিদুল ইসলাম বিদ্যালয় চলাকালীন সময় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসিম উদ্দিন সেলিম ও সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে তদন্ত করেন। বিদ্যালয়ের পরিচ্ছন্ন_কর্মী, অফিস সহায়ক ও আয়া এক‌ই পরিবারের তিনজন নিয়োগ এর বিষয়ে সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সদস্য বাগাউড়া গ্রামের দিদার আহমদ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসিম উদ্দিন সেলিম কে বলেন আমাদের বাগাউড়া গ্রামের অনেক শিক্ষিত বেকার অসহায় পরিবারের ছেলে, মেয়েদের দপ্তরি, পরিচ্ছন্ন_কর্মী, আয়ার চাকরির আবেদন পত্র আমাদের বিদ্যালয়ের জমা রয়েছে । ঐ আবেদন গুলো যাচাই-বাছাই করে আমারা নিয়োগ দিলে বিদ্যালয়ের পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ও স্থানীয় এলাকার ছেলে মেয়েদের চাকরি দিলে ছাত্র ছাত্রীদের অনেক সুযোগ-সুবিধা হবে। কিন্তু সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সদস্য দিদার আহমদের প্রস্তাবকে এরিয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ জসিম উদ্দিন সেলিম টাকা বিনিময়ে অফিস সহায়ক ও পরিচ্ছন্ন কর্মী নিয়োগ দেন বলে জানা যায়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই জাতীয় আরও খবর