1. admin@narijagrato.com : admin :
  2. emranhrony@outlook.com : News Editor : News Editor
বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১:১০ পূর্বাহ্ন
বিজ্ঞপ্তিঃ
"দৈনিক নারী জাগ্রত" পত্রিকাতে সারাদেশে সাংবাদিক নিয়োগ চলছে। আগ্রহীরা সিভি পাঠিয়ে দিন ই-মেইলেঃ narijagrata@gmail.com অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন – 01998–712363 – 01799–919901
শিরোনামঃ

বেনাপোল দিয়ে পাচার হওয়া সোনার বারসহ সবুজ পেট্রাপোলের বিএসএফ এর হাতে আটক

মোঃআবদুল্লাহ
  • আপডেট সময় : শনিবার, ৪ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৩৫ বার পঠিত

বেনাপোল দিয়ে পাচার হওয়া সোনার বারসহ সবুজ পেট্রাপোলের বিএসএফ এর হাতে আটক।

স্টাফ রিপোর্টারঃ বেনাপোল
ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে আবারও উদ্ধার করা হলো বিপুল পরিমাণ চোরাই স্বর্ণ। এসময় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের হাতে আটক হয়েছেন এক চোরাকারবারি। বিএসএফ’র হাতে আটক ব্যক্তির নাম সুরজ মগ (২৩)।জানা যায়, বুধবার সকালে স্বর্ণ পাচারকালে এক ট্রাকচালককে আটক করেন বিএসএফ জওয়ানরা। তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় ৬০টি স্বর্ণের বার। এগুলোর আনুমানিক বাজার মূল্য প্রায় ৪ কোটি ৩২ লাখ রুপি (বাংলাদেশি মুদ্রায় পাঁচ কোটি টাকার বেশি)।আটক চোরাকারবারির নাম সুরজ মগ। বয়স ২৩ বছর। পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ থানার জয়পুর গ্ৰামের বাসিন্দা তিনি। স্বর্ণের বারগুলো বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচার করা হচ্ছিল।বিএসএফ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, দক্ষিণবঙ্গ ফ্রন্টিয়ারের অধীনে আইসিপি পেট্রাপোল স্থলবন্দরে চেকপোস্টে ১৪৫ ব্যাটালিয়নের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা একটি খালি ট্রাক বাংলাদেশ থেকে ভারতের দিকে আসতে দেখেন। ট্রাকটি থামিয়ে তারা তল্লাশি চালান।এসময় ট্রাকের পেছনের সিটের কেবিনের ভেতর থেকে সাদা স্বচ্ছ টেপে মোড়ানো ৬০টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। সঙ্গে সঙ্গে ট্রাকচালককে আটক ও স্বর্ণের বারগুলো জব্দ করে বিএসএফ।জিজ্ঞাসাবাদে অভিযুক্ত সুরুজ মগ বলেন, প্রায় এক বছর ধরে আমি এই ট্রাকটি চালাচ্ছি। প্রায়ই পেট্রাপোল-বেনাপোল বন্দর দিয়ে কলকাতা থেকে মালামাল বাংলাদেশে নিয়ে যাই।তিনি জানান, গত সোমবার রপ্তানি পণ্য বোঝাই করে ট্রাক নিয়ে বেনাপোল স্থলবন্দরে গিয়েছিলাম। ট্রাকটি খালি করতে দেরি হওয়ায় মঙ্গলবার সেখানেই পার্কিং করে রাখি। পণ্যবাহী ট্রাকটি খালি করার পর মোহাম্মদ মামুন নামে এক বাংলাদেশি নাগরিক আমাকে স্বর্ণের বারগুলো দিয়ে পেট্রাপোলের আজগর শেখ নামে এক ব্যক্তির কাছে হস্তান্তর করতে বলেন। বিনিময়ে আমাকে ১০ হাজার টাকা দেওয়া হয়।মায়ের চিকিৎসার জন্য অর্থের প্রয়োজন। সে কারণেই সুরজ মগ বেআইনি সোনা পাচারে রাজি হয়েছিলেন বলে দাবি করেছেন।

অভিযুক্ত ব্যক্তি ও জব্দ স্বর্ণের বারগুলো কলকাতা শুল্ক দপ্তরের কাছে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী।

Please Share This Post in Your Social Media

এই জাতীয় আরও খবর